নেতানিয়াহু - An Overview
Wiki Article
বাংলাদেশে জিম্মি দশা থেকে উদ্ধার পাওয়া তিন শ্রীলঙ্কান ফিরে গেছেন
ট্রাম্প ২০১৭ সালে রাষ্ট্রপতি হওয়ার মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পুনর্নির্বাচনের জন্য আবেদন করেছিলেন।[২২১] দায়িত্ব গ্রহণের এক মাসেরও কম সময়ের মধ্যে তিনি তার প্রথম পুনর্নির্বাচনী সমাবেশ আয়োজন করেন[২২২] এবং আগস্ট ২০২০-এ আনুষ্ঠানিকভাবে রিপাবলিকান দলের মনোনয়ন লাভ করেন।[২২৩] ট্রাম্পের প্রচারণা অপরাধের ওপর কেন্দ্রীভূত ছিল, দাবি করা হয়েছিল যে ডেমোক্র্যাটিক প্রার্থী জো বাইডেন জয়ী হলে শহরগুলো আইনশৃঙ্খলাহীনতায় নিমজ্জিত হবে।[২২৪] তিনি বারবার বাইডেনের অবস্থান ভুলভাবে উপস্থাপন করেছেন[২২৫][২২৬] এবং বর্ণবৈষম্যমূলক বক্তব্য ব্যবহার করেছেন।[২২৭] ২০২০ সালের শুরুর দিক থেকে, ট্রাম্প নির্বাচন নিয়ে সন্দেহ ছড়াতে শুরু করেন, প্রমাণ ছাড়াই দাবি করেন যে নির্বাচনে কারচুপি হবে এবং ডাক-ভোটের ব্যাপক ব্যবহার বৃহৎ নির্বাচনী জালিয়াতির জন্ম দেবে।[২২৮][২২৯] তিনি ইউএস পোস্টাল সার্ভিসের তহবিল বন্ধ করে দেন, বলেছিলেন যে তিনি ডাক-ভোট বৃদ্ধি রোধ করতে চান।[২৩০] তিনি বারবার বলতে অস্বীকার করেছেন যে হেরে গেলে ফলাফল মেনে নেবেন কিনা বা শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হবেন কিনা।[২৩১][২৩২]
ট্রাম্পকে শপথবাক্য পাঠ করাচ্ছেন প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস, ২০ জানুয়ারি, ২০২৫
আরও তথ্যের জন্য দেখুন: দ্বিতীয় ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কারোপ
যদিও তার প্রতিদ্বন্দ্বীর এই জয় তিনি মেনে নিতে পারেননি। ২০২০ সালের নভেম্বর থেকে ২০২১ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত তিনি ক্রমাগত ভোট চুরি এবং ব্যাপক নির্বাচনি জালিয়াতির অভিযোগ তুলে এসেছেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে দায়ের করা ৬০টারও বেশি মামলা আদালত খারিজ করে দেয়।
মি. ট্রাম্পের সমর্থকদের সেই সমাবেশ দাঙ্গার রূপ নেয়। এই ঘটনা তার আইনপ্রণেতা এবং ভাইস প্রেসিডেন্টকে বিপদে ফেলে দেয়। এই ঘটনার ফলে দ্বিতীয়বার অভিশংসিত হতে হয় মি.
ট্রাম্প কিশোর বয়সে নিউ ইয়র্ক মিলিটারি একাডেমীতে ১৯৬৪ সালে ট্রাম্প পরিবারের দো-তলা বিশিষ্ট মক ট্যুডোর রিভাইভাল আদলে একটি বাড়ি ছিল যেখানে ডোনাল্ড ট্রাম্প কিউ-ফরেস্ট স্কুলে অধ্যয়নের সময় বসবাস করতেন।[২৮] কিউ-ফরেস্টে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাবা ফ্রেড ট্রাম্প সম্পত্তির তত্ত্বাবধায়ক পরিষদের সদস্য ছিলেন। ১৯৮৩ সালের এক সাক্ষাৎকারে তার বাবা ফ্রেড ট্রাম্প বলেছিলেন যে "ট্রাম্প ছেলেবেলায় ছিলেন খুবই দুরন্ত প্রকৃতির" যার দরুন ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নিউ ইয়র্ক মিলিটারি একাডেমীতে ভর্তি করিয়ে দেওয়ার জন্য তাকে তৎপর হতে হয়েছিল। ট্রাম্প তার অষ্টম শ্রেণী এবং হাইস্কুল জীবন নিউ ইয়র্ক মিলিটারি একাডেমীতেই শেষ করেন।[২৯] ২০১৫ সালে ট্রাম্প এক বায়োগ্রাফারকে বলেছিলেন যে, নিউ ইয়র্ক মিলিটারি একাডেমী তাকে অন্যান্য ছেলেদের চেয়েও বেশি সামরিক প্রশিক্ষণ শিখিয়েছিল।[৩০]
১৯৮০ সালে এক সাক্ষাৎকারে মি. ট্রাম্প রাজনীতিকে ‘মিন লাইফ’ (খুবই সঙ্কীর্ণস্তরের জীবন) হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন। একই সঙ্গে যোগ করেছিলেন, এর পরিবর্তে ‘সবচেয়ে সক্ষম ব্যক্তিরা’ ব্যবসার জগৎকে বেছে নেন।
The lawsuit phone calls threats from President Donald Trump's administration to cut billions in funding an try to "attain Charge of academic determination-making at Harvard.”
ট্রাম্প জুন ১৬, ২০১৫ তারিখে রিপাবলিকান পার্টির অধীনে ২০১৬ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তার মনোনয়ন প্রার্থীতা ঘোষণা করেন। ট্রাম্প তার পূর্বের প্রচারণা কর্মকাণ্ড দিয়ে মিডিয়ার দৃষ্টি আকর্ষণ এবং জনসমর্থন অর্জনে সক্ষম হন। জুলাই ২০১৫ থেকে রিপাবলিকান পার্টির জনমত নির্বাচনের মনোনয়নের ক্ষেত্রে পছন্দের দিক থেকে তিনি ধারাবাহিকভাবে প্রথম সারিতে অবস্থান করছেন। ২০১৬ সালের ৮ নভেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তিনি ৩০৬টি ইলেক্টরাল ভোট পেয়ে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।
হোয়াইট হাউস থেকে সেন্ট জন'স চার্চে যাওয়ার পথে ট্রাম্প ও কর্মকর্তাদের একটি দল জুলাই ২০১৯-এ ট্রাম্প টুইট করে চার ডেমোক্র্যাট কংগ্রেসওম্যান—সবাই সংখ্যালঘু, যাদের তিনজন মার্কিনেই জন্মগ্রহণ করেছিলেন—কে তাদের "যে দেশ থেকে এসেছেন" সেখানে ফিরে যাওয়ার কথা বলেন।[১৭৯] দুই দিন পর হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভস মূলত দলীয় লাইন অনুযায়ী ২৪০-১৮৭ ভোটে তার "বর্ণবাদী মন্তব্য" নিন্দা করে।[১৮০] শ্বেতাঙ্গ জাতীয়তাবাদী প্রকাশনা ও সামাজিক মাধ্যম তার এই বক্তব্যকে সাধুবাদ জানায়, যা পরের কয়েকদিন ধরে চলতে থাকে।[১৮১] ২০২০ নির্বাচনী প্রচারণায়ও তিনি একই ধরনের মন্তব্য চালিয়ে যান।[১৮২] জুন ২০২০-এ জর্জ ফ্লয়েড বিক্ষোভের সময় ফেডারেল আইন-প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো বিতর্কিতভাবে হোয়াইট হাউসের বাইরে লাফায়েত স্কয়ার থেকে মূলত শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দেয়।[১৮৩][১৮৪] এরপর ট্রাম্প কাছাকাছি সেন্ট জন'স এপিসকোপাল চার্চে বাইবেল হাতে ফটো শুটের জন্য পোজ দেন,[১৮৩][১৮৫][১৮৬] যা প্রতিবাদকারীদের প্রতি আচরণ ও ফটো শুট উভয়ের জন্যই ধর্মীয় নেতাদের দ্বারা নিন্দিত হয়।[১৮৭] অনেক অবসরপ্রাপ্ত সামরিক নেতা ও প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা পুলিশি বর্বরতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে মার্কিন সেনাবাহিনী ব্যবহারের তার প্রস্তাবকে নিন্দা জানান।[১৮৮]
To look at this video be sure to permit JavaScript, and take into account upgrading to an online browser that supports HTML5 video clip
ট্রাম্প এবং তাঁর সমর্থক জানুয়ারির ২০১৬ সালে মাসকাটিন, আইওয়ার একটি র্যালিতে। অসংখ্য সমর্থকদের হাতে সাইনবোর্ড, যেখানে লেখা আছে "দ্য সাইলেন্ট ম্যাজোরিটি স্ট্যাণ্ডস্ উইদ ট্রাম্প".
১৯৯০ সালে এই যুগলের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। বিচ্ছেদের সময় আদালতে তাদের আইনি লড়াই নিয়মিত ‘গসিপ কলামে’ স্থান পেয়েছে।
https://dailysabasbd.com/